বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং
  • প্রচ্ছদ

  • বাংলাদেশ

  • রাজনীতি

  • বিশ্ব

  • বাণিজ্য

  • মতামত

  • খেলা

  • বিনোদন

  • চাকরি

  • জীবনযাপন

  • শিক্ষা

  • প্রযুক্তি

  • গ্যাজেটস

  • সড়ক দুর্ঘটনা

  • ধর্ম

  • আইন আদালত

  • জাতীয়

  • নারী

  • সশস্ত্র বাহিনী

  • গণমাধ্যম

  • কৃষি

  • সাহিত্য পাতা

  • মুক্তিযুদ্ধ

  • আইন শৃঙ্খলা

  • আইন শৃঙ্খলা

  • শিক্ষা

    শেকৃবিতে ছাত্রলীগ নেতাদের মারধর এবং গলায় জুতার মালা

    বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা থেকে
    প্রকাশ: ১৩ অগাস্ট ২০২৪ ইং
          256
    ছবি: শেকৃবিতে ছাত্রলীগ নেতাদের মারধরের পরে গলায় জুতার মালা
      Print News

    বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা:




    শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা এবং মিছিলে অংশগ্রহণকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের মারধর করে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এসময় একজনকে মারধরের পর গলায় জুতার মালা পড়িয়ে ক্যাম্পাস ঘুরানো হয়।


    সরকার পতনের পর থেকে কোনো ছাত্রলীগ নেতাকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে দেয়নি বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা। গত ১২ আগস্ট সাধারণ শিক্ষার্থীরা ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের বিরুদ্ধে অবস্থানকারী নেতাদের রুম থেকে তাদের বিছানা ও জিনিসপত্র বের করে দেয়। এ সময় তাদের রুমে বিভিন্ন অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য সহ কিছু শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সিভিও পাওয়া যায়।


    আজ মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) সকালে ক্যাম্পাসের সেকেন্ড গেট প্রাঙ্গনে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ছাত্রলীগ নেতা আলতাবুর রহমানকে পাকড়াও করে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় আলতাবুরকে সরাসরি অস্ত্রহাতে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান করতে দেখা যায়। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা মারধরের পর মাথার চুল কেটে দিয়ে জুতার মালা পরিয়ে তাকে সম্পূর্ণ ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে।


    এছাড়া আরেক সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সেকশন অফিসার তারিখ রহমান রুদ্র এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শেরেবাংলা হলের সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি উজ্জ্বল হোসেনকে গণধোলাই দেয় শিক্ষার্থীরা। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের এএসভিএম অনুষদের সাবেক ভাসা সংগঠনের সহসভাপতি ও ছাত্রলীগ নেতা রাহাত মোল্লাকে মারধর করে শিক্ষার্থীরা।


    এ বিষয়ে জানতে চাইলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শেকৃবির সমন্বয়ক নূর ইসলাম বিবৃতি অবহিত করেন, ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণঅভ্যূত্থান এর পর থেকে ক্যাম্পাসে এক দল স্বার্থেন্বেষী গোষ্ঠী তাদের ব্যক্তিগত আক্রোশ ও উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে, যার দায় কোনভাবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহযোদ্ধারা নিবে না।


    শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সমন্বয়ক মো. তৌহিদ আহমদ আশিক বলেন, ছাত্রলীগের যারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করেছে এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে নিয়েছিলো তাদের কোনোভাবেই ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। ইতোমধ্যে তাদের বিছানাপত্র হল থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। তবে ক্যাম্পাসে ব্যক্তিগত আক্রোশ মিটানোর উদ্দ্যেশ্যে কাউকে মারধর কিংবা নৈরাজ্য সৃষ্টি করলে তার দায়ভার সাধারণ ছাত্ররা নিবে না বরং নির্দিষ্ট ব্যক্তি দায়ী হিসেবে বিবেচিত হবে।




    মুক্তির ৭১/নিউজ /আশরাফুল 

    আপনার মন্তব্য লিখুন
    Total Visitors : 714862

    সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ শাহিদ আজিজ 

            যোগাযোগ -০১৭৫৫৫১৬৯২১

            ইমেইল - info@muktir71news.com